১৫ বছর পর ওয়েস্ট ইন্ডিজে টেস্ট জিতেছে বাংলাদেশ। সেটিও প্রথম ইনিংসে মাত্র ১৬৪ রান করার পর। ২৪ বছর ও ১৫০ টেস্টের ইতিহাসে ২২তম জয় পাওয়া বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে এত কম রান করে আগে কখনো টেস্ট জেতেনি। কিংস্টনে আরও অনেক রেকর্ড ও মাইলফলক ধরা দিয়েছে বাংলাদেশকে…
১
প্রথম ইনিংসে ২০০ রানের কমে অলআউট হয়েও এই প্রথম টেস্ট জিতল বাংলাদেশ। আগের রেকর্ডটা ২২০ রানের। ২০১৬ সালে মিরপুরে প্রথম ইনিংসে ২২০ রানে অলআউট হয়েও শেষ পর্যন্ত ইংল্যান্ডকে ১০৮ রানে হারিয়েছিল বাংলাদেশ।
১০১
বাংলাদেশের জয়ের ব্যবধান। টেস্টে রানের হিসেবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবচেয়ে বড় জয়। আগের রেকর্ড ৯৫, ২০০৯ সালে সেন্ট ভিনসেন্টে।
২৫০
টেস্টে ২২তম জয়টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশের ২৫০তম। বাংলাদেশ তিন সংস্করণ মিলিয়ে ম্যাচ খেলেছে ৭৭০টি।
৩
ওয়েস্ট ইন্ডিজে বাংলাদেশের টেস্ট জয়। দেশের বাইরে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি টেস্ট জিতল ক্যারিবিয়ানেই। পাকিস্তান ও জিম্বাবুয়েতে বাংলাদেশ টেস্ট জিতেছে দুটি করে। দেশের বাইরে বাংলাদেশ টেস্ট জিতেছে ৯টি।
২৫
সিরিজে বাংলাদেশের পেসারদের উইকেট। যা টেস্টে বাংলাদেশের রেকর্ড। এর আগে দুবার এক সিরিজে সর্বোচ্চ ২১ উইকেট পেয়েছিলেন পেসাররা।
উইকেট | বিপক্ষ | সাল |
---|---|---|
২৫ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ* | ২০২৪ |
২১ | জিম্বাবুয়ে* | ২০১৩ |
২১ | পাকিস্তান* | ২০২৪ |
২০ | শ্রীলঙ্কা | ২০২৪ |
১৯ | পাকিস্তান* | ২০০৩ |
৫/৫০
দেশের বাইরে টেস্টের চতুর্থ ইনিংসে বাংলাদেশের সেরা বোলিং এখন তাইজুল ইসলামের। আগের সেরা মাহমুদউল্লাহর, ২০০৯ সালে সেন্ট ভিনসেন্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৫/৫১।
২
বাংলাদেশের দ্বিতীয় পেসার হিসেবে টেস্টে সিরিজসেরা হলেন তাসকিন আহমেদ। প্রথমজন রবিউল ইসলাম ২০১৩ সালে জিম্বাবুয়েতে। দুজনের কেউই একবারও ম্যান অব দ্য ম্যাচ হননি।
৫
৯১ রানের ইনিংসে জাকের আলীর ছক্কা। টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে যা বাংলাদেশের সর্বোচ্চ। আগের সর্বোচ্চ ৪, ২০১২ সালে মিরপুরে নাসির হোসেনের।
১১
বাংলাদেশের ১১তম ব্যাটসম্যান হিসেবে টেস্টে নড়বড়ে নব্বইয়ে আউট হলেন জাকের আলী। বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের মধ্যে সর্বোচ্চ চারবার নব্বইয়ে ঘরে আউট হয়েছেন মুশফিক।