শিরোনামঃ
পর্তুগালের নাগরিকত্ব পেতে লাগবে ১০ বছর, অভিবাসন নীতিতে বড় পরিবর্তন জার্মানি ও ইতালির $২৪৫ বিলিয়ন মূল্যের স্বর্ণ যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরিয়ে আনার চাপ বাড়ছে বিশ্বমুদ্রা ব্যবস্থায় ডলারের আধিপত্য চ্যালেঞ্জের মুখে: চীনা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর রাশিয়া যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে নিকটবর্তী পারমাণবিক ঘাঁটিগুলো ‘উন্নততর’ করছে গ্যাটউইক ফ্লাইটে ভয়াবহ দুর্ঘটনা, কোনো যাত্রী জীবিত নেই বাংলাদেশি নেতাকে ‘না’ বললেন স্টার্মার, চলছে অর্থ পাচার বিরোধী লড়াই ইউকে-তে আসছে চালকবিহীন উবার, প্রযুক্তির নতুন যুগের সূচনা শাহজালাল বিমানবন্দরে বিশৃঙ্খলার ঘটনায় বেবিচকের ব্যাখ্যা পর্যটন এলাকায় সংক্রামক রোগ, স্পেনে চরম সংকট ইউরোপে অভিবাসন নীতিতে পরিবর্তন: অর্থ দিয়ে ফেরত পাঠানো হচ্ছে আশ্রয়প্রার্থী

পুতিনের পারমাণবিক ‘হিটলিস্টে’ যুক্তরাজ্যের শহরগুলো, রাশিয়ার হুমকিতে বিশ্বজুড়ে উদ্বেগ

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশকাল: শনিবার, ১০ মে, ২০২৫

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের একটি গোপন “হিটলিস্টে” যুক্তরাজ্যের একাধিক শহর ও শিল্পাঞ্চল রয়েছে, যেগুলো পরমাণু হামলার সম্ভাব্য লক্ষ্য হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ চলমান অবস্থায়, পশ্চিমা দেশগুলো বিশেষ করে ন্যাটো সমর্থনকারী দেশগুলোর প্রতি পুতিনের হুমকি দিনে দিনে আরও তীব্র হচ্ছে।

গোপন নথিপত্র থেকে জানা গেছে, রাশিয়ার তৈরি ওই তালিকায় ন্যাটো জোটভুক্ত ৩২টি লক্ষ্যবস্তু রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে কামব্রিয়ায় রয়্যাল নেভির পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণ ইয়ার্ড, হাল শহরের একটি কারখানা এবং এডিনবরার নিকটবর্তী রোসাইথে বিমানবাহী রণতরী নির্মাণ শিপইয়ার্ড। আরও কিছু শহর যেমন আল্ডারশট, কোলচেস্টার, পোর্টসমাউথ, চ্যাথাম, টিডওয়ার্থ এবং সলসবারিও রয়েছে এ তালিকায়।

ব্রিটিশ সরকারের একটি সূত্র জানায়, “এই তথ্যে একটি উচ্চমাত্রার হামলার পাশাপাশি নিম্নমাত্রার হামলার পরিকল্পনার কথাও উল্লেখ রয়েছে। যুক্তরাজ্যের ওপর একটি রুশ বিমান হামলা শুধু যুক্তরাজ্যের সাথেই নয়, বরং সমগ্র ন্যাটো জোটের সাথেই যুদ্ধ ঘোষণা হিসেবে বিবেচিত হবে।”

এ হুমকি এমন এক সময়ে এসেছে, যখন পুতিন ইউক্রেনে তিনদিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছেন। ৮ থেকে ১১ মে পর্যন্ত যুদ্ধবিরতি ঘোষণার উদ্দেশ্য ছিল রাশিয়ার “ভিক্টরি ডে” উদযাপন, যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসি জার্মানির পরাজয়ের স্মরণে পালিত হয়। ঐ যুদ্ধে প্রায় ২৭ মিলিয়ন সোভিয়েত নাগরিক প্রাণ হারান।

এদিকে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা জানান, “এ যুদ্ধবিরতির একমাত্র বাধা কিয়েভ সরকার, যারা শান্তিচুক্তি নিয়ে আলোচনায় অনাগ্রহী।” তিনি বলেন, “৮ থেকে ১০ মে ঘোষিত এই যুদ্ধবিরতিতে ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর আচরণই তাদের প্রকৃত শান্তিচেতনার পরিচয় দেবে।”

বিশ্লেষকদের মতে, এ হুমকি শুধু সামরিক দিক থেকেই নয়, বরং কূটনৈতিকভাবে পশ্চিমা বিশ্বের ওপর চাপ সৃষ্টি করার একটি কৌশল হিসেবে দেখছেন অনেকেই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সমজাতীয় আরও সংবাদ

Exchange Rate

Exchange Rate EUR: মঙ্গল, ১ জুলা.

আজকের দিন-তারিখ

  • মঙ্গলবার (রাত ১১:৫২)
  • ৬ই মহর্‌রম, ১৪৪৭ হিজরি
  • ১৭ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আপনার প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র কিনুন হোডেক থেকে।

আর্কাইভ

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
৩১