যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী এবং লেবার পার্টির নেতা কেয়ার স্টারমার তার সরকারের নতুন অভিবাসন নীতি ঘোষণা করার পর নিজ দলের মধ্যেই সমালোচনার মুখে পড়েছেন। অনেকে মনে করছেন, ডানপন্থী রাজনীতির দিকে ঝুঁকে তিনি আরো পড়ুন...
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী স্যার কেয়ার স্টারমার সম্প্রতি একটি নতুন অভিবাসন হোয়াইট পেপার প্রকাশ করেছেন, যার লক্ষ্য ২০২৯ সালের মধ্যে নেট অভিবাসন উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করা। এই পরিকল্পনায় কর্ম, শিক্ষা এবং পারিবারিক অভিবাসনের
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ লন্ডনের আলতাব আলী পার্কের শহীদ মিনারে ১১ মে এক বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে। স্বঘোষিত অন্তর্বর্তীকালীন ইউনূস
স্টারমার সরকারের নতুন অভিবাসন নীতি: ‘ওপেন বর্ডার’ নীতির সমাপ্তি ঘোষণা| ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার ঘোষণা দিয়েছেন যে তিনি যুক্তরাজ্যের “উন্মুক্ত সীমান্তের ব্যর্থ পরীক্ষার” অবসান ঘটাতে যাচ্ছেন। সোমবার এক বিবৃতিতে
ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইভেট কুপার ঘোষণা দিয়েছেন, কম দক্ষ কর্মীদের জন্য আগামী বছর ৫০,০০০ পর্যন্ত ভিসা কমানো হবে। তিনি বলেন, এখন সময় হয়েছে বিদেশ থেকে কেয়ার ওয়ার্কার নিয়োগ বন্ধ করার। আসন্ন
ব্রিটেনের ব্যর্থ অভিবাসন ব্যবস্থায় র্যাডিক্যাল সংস্কার আনা হবে যাতে এটি নিয়ন্ত্রিত, সুশাসিত এবং ন্যায্য হয় – এমন একটি ঐতিহাসিক হোয়াইট পেপার আগামীকাল (সোমবার, ১২ মে) সংসদে প্রকাশ করা হবে। সরকার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় দেশের সাবেক শাসক দল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষা এবং ফৌজদারি মামলায় সাক্ষীদের সুরক্ষার
যুক্তরাজ্যে অভিবাসন নীতিতে বড় ধরনের পরিবর্তন আসছে। নতুন পরিকল্পনা অনুযায়ী, ব্রিটেনে কাজের উদ্দেশ্যে অভিবাসন করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের ইংরেজি ভাষায় ‘এ-লেভেল’ মানের দক্ষতা থাকতে হবে। এছাড়া স্থায়ী বসবাসের আবেদন করতে হলে
বাংলার ধ্বনি। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ প্রথম তলা, ইউনিট ১ -৩ ডাম্বালস রোড, ক্যাডাফ যুক্তরাজ্য, সম্পাদকঃ রাকিব খান । মোবাইলঃ +44 7450 061050। ইমেইলঃ news@banglardhoni.com ।